Search This Blog

Tuesday, December 30, 2014

আপনার পেনড্রাইভকে র‍্যাম হিসাবে ব্যবহার করুন। (use your pendrive as a ram)

আসস্লামু আলাইকুম। কেমন আছেন বন্ধুরা। অনেকদিন পর পোষ্ট লিখতে বসলাম। আজ আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে একটি পেনড্রাইভ কে কম্পিউটারের র‍্যাম(ram) হিসাবে ব্যবহার করবেন।


প্রথমে আপনার কম্পিউটারে পেনড্রাইভ সংযুক্ত করুন। তবে আপনার পেনড্রাইভ নুন্যতম পক্ষে 2 GB হতে হবে।  এরপর my computer এর উপর মাউস পয়েন্টার নিয়ে রাইট বাটন ক্লিক করে properties এ যান। এরপর Advance>Performance> setting > Advance > change অপশনে যান। এখন ড্রাইভ অপশন মেনু থেকে পেন্ড্রাইভ নির্বাচন করুন। তারপর custom size অপশন থেকে আপনি আপনার পেন্ড্রাইভের কতটুকু জায়গা ram হিসাবে ব্যবহার করতে চান তা initial size ও maximum size বক্সে লিখতে হবে। তবে ৫-১০ -মেগাবাইট জায়গা কম লিখতে হবে, কারন উইন্ডোজের ৫-১০ মেগাবাইট খালি যায়গা প্রয়োজন। এবার ok অথবা apply বাটনে ক্লিক করে কম্পিউটার restart করুন। আপনার কাজ কমপ্লিট। এখন থেকে আপনি আপনার কম্পিউটার আরো দ্রুতগতিতে চালান। আপনার যেকোন মতামত কমেন্টে জানাতে পারেন। পোষ্টটি দেখার জন্য ধন্যবাদ।

Monday, December 22, 2014

Teamviewer কি? Teamviewer আপনি কেন ব্যবহার করবেন?



বন্ধুরা কেমন আছেন? আজ আপনাদেরকে জানবো Teamviewer সম্পর্কেঃ

Teamviewer কি?

Teamviewer একটি ইন্টারনেটবেস সফটওয়্যার যার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারকে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে ব্যবহার করতে পারবেন, ডেস্কটপ শেয়ারিং, অনলাইন মিটিং, অনলাইন কনফারেন্স এবং ফাইল ট্রান্সফার করতে পারবেন।

Teamviewer আপনি কেন ব্যবহার করবেন?

১।আমদের অনেকেরই একাধিক কম্পিউটার আছে অথবা আমারা অনেকেই ডেস্কটপ কম্পিউটার ব্যবহার করি। কিন্তু এগুলো সবসময় সাথে নিয়া চলা বিরক্তিকর আর ডেস্কটপ কম্পিউটার তো চাইলেই কেউ সাথে নিয়ে ঘুরতে পারে না । অথচ কাজের জন্য এগুলো আমাদের হঠাত দরকার পরতে পারে। নো টেনসন। টিমভিউয়ার তো আছেই। আপনি চাইলেই অন্য কোন কম্পিউটার অথবা আপনার যদি এন্ড্রয়েড,আইফোন অথবা উইন্ডোজ ফোন থাকে তাহলে Teamviewer এর মাধ্যমে আপনি আপানার প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করতে পারেবন। আর হ্যা এন্ড্রয়েড,আইফোন অথবা উইন্ডোজ ফোনে Teamviewer সফটওয়্যার ব্যবাহার করা যায়।

২। অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন কাজের জন্য ফাইল শেয়ারিং এর প্রয়োজন পরে কিংবা আপনার কম্পিউটার থেকে যেকোন ফাইল আপানার বন্ধুর কাছে ট্রান্সফার করতে হতে পারে। কিন্তু আপনার কম্পিউটার আপনার কাছে নাই। তো চিন্তার কোন কারন নাই, Teamviewer তো আছেই।

৩। কম্পিউটারের এই যুগে আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যম আমারা ঘরে বসেই অনেক কিছু শিখছি।অনেকসময় অফিসে অথবা আপনার কর্মপ্রতিষ্ঠানে গ্রুপ প্রজেক্ট করতে হয়। কিন্তু  আপনি আপনার সহকর্মীদের সাথে নেই। এসব সমস্যায় আপনাকে সাহায্য করবে Teamviewer। আপনি যে কাজগুলো পারেন না আপনার সহকর্মীদের কাছ থেকে ডেস্কটপ শেয়ারিং এর মাধ্যমে সেই কাজগুলো করে নিতে পারেন। এক সাথে মুভিও উপভোগ করতে পারবেন.

তো এতখন Teamviewer এর গুনকীর্তন গাইলাম। এবার কিভাবে কানেক্ট করবেন সেটা জানাই।

কানেক্ট করবেন কিভাবে?

Teamviewer যেখান থেকে খুশি ডাউনলোড করুন। MB নিয়ে টেনশন করতে হবে না। ছোট একটি সফটওয়্যার। এবার অন্যান সফটওয়্যারের মতোই আপনার কম্পিউটার অথবা ফোণে ইন্সটল করুন। ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে কানেক্ট করুন। আর ইচ্ছামত Teamviewer এর মজা নেন। ফাইল ট্রান্সফার, মিটিং,  ডেস্কটপ শেয়ারিং যেটা খুশি করুন। 

আজ এই পর্যন্তই। ধন্যবাদ।



Sunday, December 21, 2014

কিভাবে একটি মাত্র ক্লিকেই অনেকগুলো ফোল্ডার তৈরি করবেন.....



আমাদের অনেক সময় একাধিক ফোল্ডার তৈরির প্রয়োজন হয়। কিন্তু বার বার ফোল্ডার তৈরি করা খুব বিরক্তিকর। তাই আজ আপানাদের শেখাবো কিভাবে একটি ক্লিকেই অনেকগুলো ফোল্ডার তৈরি করা যায়। প্রথমে নোটপ্যাড অথবা যেকোনো টেক্সট ইডিটর ওপেন করুন। তারপর ঐ টেক্সট ইডিটরে MD লিখে যে যে নামে ফোল্ডার তৈরি করবেন সেই নাম গুলো লিখুন এবং প্রতিটির মাঝে স্পেস ব্যবহার করবেন।(MD<space>Folder Name<space>Folder name).


এবার আপনি File মেনুতে গিয়ে save as করে File এর যেকোন নাম দিয়ে file extetation দিবেন .bat। যেমন (webmoja.bat)



এবার দেখবেন উপরের চিত্রের মত একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। ফাইলে ডাবল ক্লিক করলেই আপনার ফোল্ডার গুলো তৈরি হয়ে যাবে।


তো এই ভাবেই আপনি ফোল্ডার তৈরি করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। ধন্যবাদ পোস্টটি দেখার জন্য।

Thursday, December 18, 2014

একটি মডেম যেভাবে কাজ করে

কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন যারা তারা অবশ্যই মডেমের সাথে পরিচিত। আজ আমরা জানবো মডেম কিভাবে কাজ করে।

পরিচিতিঃ
MODEM শব্দটি MODULATOR এবং DEMODULATOR এই শব্দ দুটির সমন্বয় গঠিত। অর্থাৎ MODULATOR এর MO এবং DEMODULATOR এর DEM এর সমন্বয় MODEM শব্দটির উৎপত্তি। প্রথম কম্পিউটারে ব্যবহারের উদ্দেশ্য মডেম আবিস্কৃত হয় ১৯৭৭ সালে এবং এর আবিষ্কারক দুজন হলেন Dale Heatherington এবং Dennis Hayes।

মডেমের প্রকারভেদঃ
দুই ধরনের মডেম আছে
১।এক্সটারনাল মডেম(EXTERNAL MODEM)ঃ এটা কম্পিউটারের বাইরে সিরিয়াল পোর্ট COM1 এবং COM2 তে স্থাপন করতে হয়। আমরা সাধারণত যে মোডেম ব্যবহার করি তা হল USB EXTERNAL MODEM।
২।ইন্টারনাল মডেম(INTERNAL MODEM)ঃ এটা মাদারবোর্ডের নিদির্ষ্ট স্লটে সংযুক্ত করতে হয়।

যেভাবে কাজ করে মডেমঃ

MODEM এর নামকরন দেখে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে মডেম কিভাব কাজ করে। MODEM এর কাজ মুলত দুটিঃ

১। ডাটা ট্রান্সমিশনের সময় ডিজিটাল ডাটাকে এনালগ ডাটা এবং
২। ডাটা রিসিভিং এর সময় এনালগ ডাটাকে ডিজিটাল ডাটাতে রুপান্তর করা।
এই কাজটি করার কারন হল কম্পিউটার ডিজিটাল ডাটা নিয়ে কাজ করে। এনালগ ডাটা নিয়ে কাজ করতে পারে না। দ্রুত গতিতে ডাটা ট্রান্সমিশন করার জন্য ডাটাকে এনালগ ভাবে প্রেরন হয়, আর এনালগ এবং ডিজিটাল সিগন্যালের সমন্বয় করেই মডেম তৈরি করা হয়েছে। এভাবেই মডেম কাজ করে।

Monday, December 15, 2014

SEO কি,কেন শিখবেন?কিভাবে শিখবেন? SEO এক্সপার্ট হতে হলে কি কি জানতে হবে?





SEO কি?


SEO এর পূর্নরূপ হল Search Engine Optimization (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)। সহজ কথায় বলতে গেলে সবাই চায় তার ওয়েবসাইট অথবা ব্লগসাইট যেন সার্চ এঞ্জিনের প্রথম পাতায় থাকে অথবা সার্চ এঞ্জিনে সার্চ দিলে যাতে খুব সহজেই তার ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ সাইট show করে। আর এ জন্যই ওয়েব সাইটে এসইও এর দরকার পরে।

SEO কেন শিখবেন?


বর্তমান বাজারে SEO এর ব্যপক চাহিদা। যারা ফ্রিল্যন্সিং করতে চান তারা নিসন্দেহে SEOতে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। একটি পরিসংখ্যান দিলে আরো ভালভাবে বুঝতে পারবেন। ২০১২ তে বাংলাদেশ এই SEO এর উপর কাজ করে ফ্রিলেন্সার.কম এ বিশ্বের মধ্যে প্রথম হয়েছে এবং অনলাইন মার্কেট প্লেসে যতগুলা কাজ রয়েছে তার মধ্যে এই SEO এর মাধ্যমেই বাংলাদেশের ফ্রিলেন্সাররা সবচেয়ে বেশি আয় করেছেএবং অনলাইন জুরে শুধুমাত্র SEO এর কাজই ৬৫% থেকে ৭০%।

SEO কিভাবে শিখবেন?

আপনি বিভিন্ন টিউটেরিয়াল দেখে অথবা এক্সপার্টদের কাছ থকে সাহায্য নিয়ে খুব সহজেই SEO শিখতে পারবেন। আর গুগল তো আছেই আপনার পাশে।

SEO এক্সপার্ট হতে কি কি জানতে হবেঃ

  • এসইও কি, এসইও কতপ্রকার?
  • কী ওয়ার্ড রিসার্চ কি, কিভাবে বের করবেন ফোকাস কী-ওয়ার্ড।
  • অন পেজ অপটিমাইজেশন এর সকল খুঁটিনাটি বিষয়।
  • মেটা ট্যাগ এক্সপেরিমেন্ট, টাইটেল।
  • কন্টেন্ট রাইটিং মেথর্ড, কী-ওয়ার্ড রিপ্লেসমেন্ট, সাইট ম্যাপ।
  • সার্চ ইঞ্জিন উপযোগী সাইট মেকিং, ওয়েবসাইট এসইও স্ট্রাকচার মেকিং ।
  • অফ পেজ এর বিভিন্ন কলাকৌশল।
  • সকল প্রয়োজনীয় টুলস (গুগল এনালাইটিক্স) এর ব্যবহার।
  • বেস্ট ব্যাকলিংক ফাইন্ডিং টেকনিক, Web 2.0 তৈরি ।
  • ফোরাম ফোরাম পোস্টিং, ব্লগ কমেন্টিং।
  • আর.এস.এস সাবমিশন, প্রেস রিলিজ সাবমিশন, ডিরেক্টরি সাবমিশন।
  • লিংক হুইল, গেস্ট ব্লগিং, , আর্টিকেল মার্কেটিং।
  • ওয়ার্ডপ্রেস ও ব্লগার ওয়েবসাইট এর সকল এসইও প্লাগিন এর ব্যবহার।
  • বিভিন্ন ওয়েব অ্যানালাইজার সেট-আপ এবং মেইনটেন করা।
  •  এসইও টাইটেল ট্যাগ, এসইও মেটাট্যাগ, এসইও এংকরট্যাগ।
  • সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে ওয়েবসাইটের URL রেজিট্রেশন করা।
  • গুগল ওয়েবমাস্টার টুলস বানানো এবং এর ব্যবহার পদ্দতি।
  • ইমেজ/ছবি, ভিডিও বা অডিও সার্চের জন্য আলাদা SEO টিপস।
  • অ্যালেক্সা টুলবার, লিংক, র‍্যাংক সহ ইত্যাদি বিষয়।
 ধন্যবাদ। পোস্টটি দেখার জন্য।